শিশুর কান্না বন্ধ করার দোয়াঃ
ছোট্ট শিশু যদি বদ নজরের কারনে কাঁদতে থাকে তাহলে এই আয়াত টি ৭বার (সাত বার) পড়ে, একটি সূতায় গিরা (গিট) দিবে। এভাবে আরো ৭বার করে পড়ে একটি গিট দিবে, মোট প্রতি সাতবারে একটি গিরা বা গিট দিবে এভাবে ৭টি গিরা দিবে। এরপর সূতাটি শিশুর গলায় বেঁধে দিবে, আল্লাহর রহমতে বাচ্ছার কান্না থেমে যাবে এবং বদ নজর দূর হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ
•দরূদে নারিয়া- আগুনের মত শক্তিশালী ক্ষমতার দরূদ শরিফ। সম্পূর্ণ বাংলা।
•নতুন ঘরে প্রবেশের নিয়ম দোয়া। ঘরে প্রবেশ এবং ঘর থেকে বের হবার দোয়া।
•গলার মাছের কাঁটা নামানোর দোয়া ও আমল। গলার কাঁটা নামানোর ঔষধ।
আয়াতটি হলোঃ
شَهِدَ اللهُ أَنَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ
وَالْمَلَيْكَةُ وَأُولُوا الْعِلْمِ قَابِما بِالْقِسْطِ
لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
(সূরা আলে ইমরান। আয়াত-১৮;)
আয়াতের বাংলা উচ্চারণঃ শাহিদাল্লাহু আন্নাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া, ওয়াল মালায়িকাতু, ওয়া উলুল্ ইলমি কায়িমাম বিক্বিসতি, লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল আযীযুল হাকীম ।
(সূরা আলে এমরান, ১৮ আয়াত)
আয়াতের বাংলা অর্থঃ
আল্লাহ সাক্ষ্য দিতেছেন যে, নিশ্চয় তিনি ব্যতীত অন্য কোনো উপাস্য নাই, এবং ফেরেশতাগণ ও জ্ঞানীগণ তাঁহার সুবিচার বিশ্বাস করেন এবং সেই মহাপরাক্রান্ত বিজ্ঞানময় আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন উপাস্য নাই।
এই আয়াতে আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং নিজে তাওহীদের সাক্ষ্য দিতেছেন। আর তাওহীদের শক্তি বর্ণনা করা অসম্ভব, তাওহীদের বাণীর খমতার শক্তিতে বাচ্চার কান্না থেমে যায়।
আরো পড়ুনঃ
•পরীক্ষা ভালো ফলাফলের দোয়া ও পরীক্ষা পাসের আমল।
•পরীক্ষা ভালো রেজাল্টের সেরা টিপস ও কৌশল।
•স্মরণ শক্তি বা স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর দোয়া ও আমল।
শিশুর কান্না থামানোর উপায়ঃ
উপরোক্ত আয়াতটি পড়ার আগে অবশ্যই পবিত্র হয়ে নিতে হবে।কয়েক বার তওবা ইসতেগফার পড়ে নেয়া সহ তিনবার দুরুদ শরীফ পাঠ করতে হবে। এরপর সূরা আলে ইমরানের ১৮ নং আয়াত পড়তে হবে। তারপর আবারো দুরুদ শরীফ পাঠ করতে হবে। আয়াতটি পাঠ করে তিনবার বাচ্চার শরীরে তিনটি ফুঁক দিতে হবে। তেল অথবা পানি পড়ার জন্য আয়াতটি ২১বার পড়তে হবে। আয়াত পড়ার আগেপরে তিন বার দুরুদ শরীফ পড়তে হবে। এরপর বাচ্চার জন্য এই আমল গুলো ব্যবহার করতে হবে।
বাচ্চার কান্না থামানোর উপায়ঃ
যদি বাচ্চার অসুস্থতা না বুঝা যায় সেক্ষেত্রে বাচ্চার কান্না করার কয়েকটি কারন হতে পারে। এর মধ্যে কয়েকটি কারন; বাচ্চার খিদে লাগা, বাচ্চার প্রতি বদনজর হওয়া, বাচ্চার উপর জিনের আসর হওয়া, বাচ্চার প্রতি শয়তানের ওয়াসওয়াসা হওয়া, বাচ্চার পেট ব্যথা ইত্যাদি হওয়া।
দুধের বাচ্চাকে প্রথমে খাবার খাবাবে অর্থাৎ দুধ পান করানো,বাচ্চার পেট ব্যথা হলে 'ইয়া আযিমু' ৭বার, 'ইয়া মুহয়ি' সাতবার, সুরা ফাতিহা ৩বার পড়ে সামন্য পানিতে ফুক দিয়ে চামচ দিয়ে খাওয়ানো। বদ নজর হলে উপরের আয়াতের আমল করা, জীনের আসর হলে সুরা জীনের প্রথম ৫ আয়াত ৭বার পড়ে ফুক দেয়া। আয়াতুল কুরসি, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়ে ফুক দেয়া। আল্লাহ চাইলে বাচ্চার কান্না থামবে, এবং খাবার খাবে।
আরো পড়ুনঃ
•আওয়াবিনের নামায কাকে বলে,কখন পড়তে হয় এবং ফযিলত বরকত।
•জুমার দিনের আমল ও দোয়া।জুমার দিনের ২৬টি ফজিলত পুর্ন সুন্নত আমল।
•নামাযের সকল ওয়াজিব। নামাযের নিয়ম কানুন।
•পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের সব দোয়া বাংলায়।
•আইয়্যামে বিজ অর্থ কি? এর রোজার ফযিলত কি? কখন রাখতে হয়।
বাচ্চার কান্না থামানোর দোয়াঃ
সুরা কাউসার ৩বার পড়ে ডান গালে, ৩বার পড়ে বাম গালে, ৩বার পড়ে কপালে ফুক দিলে বদনজরের কান্না থেমে যাবে।ان شاء الله
আরো পড়ুনঃ
•গর্ভবতী মায়েদের জন্য দুয়া ও আমল।
•নিঃসন্তান বা সন্তানহীন এর সন্তান লাভের দোয়া ও আমল।
•গর্ভবতী নারীদের কোন মাসে কোন সুরা এবং দোয়া পড়তে হয়।
•মৃত মহিলাদের গোসল দেয়া, কাফন পরানো এবং দাফনের নিয়ম।
•মহিলাদের শুক্রবারের আমল,মহিলাদের জুমার দিনের করণীয় আমল ও ইবাদত।
এই পোস্ট টি আপনি শেয়ার করুন।অপরে পড়ে উপকৃত হবে।
শিশুর কান্না বন্ধ করার দোয়া কি?
ছোট্ট শিশু যদি বদ নজরের কারনে কাঁদতে থাকে তাহলে এই আয়াত টি ৭বার (সাত বার) পড়ে, একটি সূতায় গিরা (গিট) দিবে। এভাবে আরো ৭বার করে পড়ে একটি গিট দিবে, মোট প্রতি সাতবারে একটি গিরা বা গিট দিবে এভাবে ৭টি গিরা দিবে। এরপর সূতাটি শিশুর গলায় বেঁধে দিবে, আল্লাহর রহমতে বাচ্ছার কান্না থেমে যাবে এবং বদ নজর দূর হয়ে যাবে। আয়াতটি হলোঃ شَهِدَ اللهُ أَنَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ وَالْمَلَيْكَةُ وَأُولُوا الْعِلْمِ قَابِما بِالْقِسْطِ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ (সূরা আলে ইমরান। আয়াত-১৮;) আয়াতের বাংলা উচ্চারণঃ শাহিদাল্লাহু আন্নাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া, ওয়াল মালায়িকাতু, ওয়া উলুল্ ইলমি কায়িমাম বিক্বিসতি, লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল আযীযুল হাকীম । (সূরা আলে এমরান, ১৮ আয়াত)
শিশুর কান্না থামানোর উপায় কি?
বাচ্চার পেট ব্যথা হলে 'ইয়া আযিমু' ৭বার, 'ইয়া মুহয়ি' সাতবার, সুরা ফাতিহা ৩বার পড়ে সামন্য পানিতে ফুক দিয়ে চামচ দিয়ে খাওয়ানো। বদ নজর হলে উপরের আয়াতের আমল করা, জীনের আসর হলে সুরা জীনের প্রথম ৫ আয়াত ৭বার পড়ে ফুক দেয়া। আয়াতুল কুরসি, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়ে ফুক দেয়া। আল্লাহ চাইলে বাচ্চার কান্না থামবে, এবং খাবার খাবে।
3 মন্তব্যসমূহ