আয়াতুল কুরসি (আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ) আয়াতুল কুরসি বাংলা।Ayatul kursi bangla
আয়াতুল করসি পবিত্র কোরআনুল কারীমের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াতে পাক। এই আয়াতে আল্লাহ পাকের শান ও শওকত, ইজ্জত, যাত ও সিফাতে এবং মহত্ত্বের স্পষ্ট বর্ণনা এসেছে। আয়াতুল কুরসির ফজিলত ও ঘটনা এবং আমল সম্পর্কে জানতে পড়ুন। আল কোরআনের দ্বিতীয় সূরা, সূরা আল বাকারা এর ২৫৫নং আয়াত টি হলো আয়াতুল কুরসি।
🔗Table of contents
1. আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণঃ
3. আয়াতুল কুরসি আমলের অলৌকিক ঘটনা
আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণঃ(ayatul kursi bangla)
اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ
আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণঃ(Ayatul kursi uccharon)
আল্লাহু লা ইলা হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়ুম, লা তা’খুজুহু সিনাতুঁউ ওয়ালা নাউম। লাহু মা ফিসসামা ওয়া তি ওয়ামা ফিল আরদ্ব। মাং জাল্লাজি ইয়াশফা’য়ু ইনদাহু ইল্লা বিইজনিহ। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম। ওয়ালা ইয়ুহি-তুনা বিশাইইম মিন ইলমিহি ইল্লা বিমা শাআ। ওয়াসিয়া কুরসিয়্যুহুস সামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ব। ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফজুহুমা ওয়া হুয়াল আলিয়্যূল আযিম।
আয়াতুল কুরসির বাংলা অর্থ:
আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তারই মালিকানাধীন। তাঁর অনুমতি ব্যতীত অন্য কেউ সুপারিশ করতে পারবেনা।(অর্থাৎ আল্লাহর অনুমতিতেই নবীগন কেয়ামতের দিন আপন উম্মতের সুপারিশ করবেন) তাদের সম্মুখে ও পেছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসমুদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ত করতে পারে না, কেবল যতটুকু তিনি দিতে ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত। তাঁর কুরসি সমগ্র আসমান ও জমিন পরিবেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর তত্ত্বাবধান তাঁকে মোটেই ক্লান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও সুমহান।
আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্টসমূহ পড়ুনঃ
•দুরুদ শরিফের ফযিলত, বরকত এবং আমল।
•দরূদে ইবরাহীম বাংলা উচ্চারণ অর্থ ও ফযিলত।
•সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার কখন পড়তে হয়,তাওবা করার সঠিক নিয়ম।
•স্বপ্নে রাসুল(ﷺ)কে দেখার পরীক্ষিত আমল।
•দরূদে শিফা সর্বরোগ মুক্তির দরূদ।
•সবচেয়ে ছোট দরূদ শরিফ - ফযিলত অনেক বেশি।
•শ্রেষ্ঠ ফযিলতের ৭টি ছোট দরূদ শরিফ বাংলা।
•দরূদে গাউসিয়া বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানীর দরূদ শরিফ।
•দরূদে রুইয়াত বা নবিজির যিয়ারত পাওয়ার দরূদ শরিফ।
•দরূদে মাহী- দরূদে মাহীর ফজিলত ও বরকত।
•দরূদে তুনাজ্জিনা- বিপদ মুক্তির দরূদ। ফযিলত বরকত বাংলা অর্থ সহ।
•দরূদে ফুতুহাত- উন্নতি লাভের দরূদ শরিফ। রিজিকে বরকত হবে।
•দরূদে নারিয়া- আগুনের মত শক্তিশালী ক্ষমতার দরূদ শরিফ। সম্পূর্ণ বাংলা।
আয়াতুল কুরসি এর সহীহ হাদিস(Ayatul kursi sahih hadis)
হযরত সাইয়্যেদুনা আবু উমামা(رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল(ﷺ)ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদন প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি (একবার) পড়বে, তার জন্য জান্নাতে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতীত অন্য কোনো বাঁধা থাকবে না।
(সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং- ৯৪৪৮; তাবারানি শরিফ, হাদিস নং- ৭৮৩২)
রাসুলুল্লাহ (ﷺ)কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, হে আল্লাহর রাসুল(ﷺ)! আপনার প্রতি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আয়াত কোনটি নাযিল হয়েছে? রাসুলুল্লাহ(ﷺ) বললেন- কুরসির আয়াত অর্থাৎ আয়াতুল কুরসি। (সুনানে আন নাসায়ী শরিফ)
জান্নাতী সাহাবী হযরত সাইয়্যেদুনা আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) বলেছেন তাঁকে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সদকা বা যাকাতের সম্পদ দেখাশুনার দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিনি খুব চিন্তিত হয়ে পড়লে, তখন রাসূল (ﷺ) তাঁকে বলেন, আয়তুল কুরসি পড়ে ফুঁক দিতে এবং তিনি সকল সদকার সম্পদে আয়তুল কুরসি পড়ে ফুঁক দিয়ে ঘুমান এরপর চোর আসে এবং সে চোর চুরি করতে ব্যার্থ হয়।
আরো পড়ুনঃ
• চাকরি পাওয়ার দোয়া ও ইন্টারভিউতে পাসের দোয়া।
•তারাবীহ নামাজের সকল দোয়া, তারাবির মুনাযাত, ও নিয়ম কানুন।
•আওয়াবিনের নামায কাকে বলে,কখন পড়তে হয় এবং ফযিলত বরকত।
•জুমার দিনের আমল ও দোয়া।জুমার দিনের ২৬টি ফজিলত পুর্ন সুন্নত আমল।
•নামাযের সকল ওয়াজিব। নামাযের নিয়ম কানুন।
•পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের সব দোয়া বাংলায়।
•আইয়্যামে বিজ অর্থ কি? এর রোজার ফযিলত কি? কখন রাখতে হয়।
•দোয়ায়ে কুনুত শিখুন। দোয়ায়ে কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ।
•দোয়ায়ে মাসুরা শিখুন। দোয়ায়ে মাসুরা বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ।
দোয়া কুনুত এর মাসয়ালা শিখার নিয়ম।
•সকাল সন্ধ্যার আমল দোয়া ও ওয়াজিফা যিকির সমূহ।
আয়াতুল কুরসি আমলের অলৌকিক ঘটনাঃ
একদিন হযরত আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) দেখতে পেলেন, এক ব্যক্তি সদকার মাল চুরি করছে। তখন তিনি তার হাত ধরে পেললেন, আর বললেন, আমি তোমাকে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)'র কাছে নিয়ে যাব। এটা শুনেই চোর তার অভাবের দোহাই দেয়, আর বলে, আমি অভাবে পড়ে চুরি করেছি। তার কথা শুনে আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) তাকে ছেড়ে দেয়। পরের দিন সকালে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) আবু হুসাইরা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) কে জিজ্ঞাস করেন, তিনি তার গতকালের অপরাধীকে কি করেছেন? তখন তিনি বললেন লোকটি অভাবে পড়ে চুরি করতে এসেছিল এবং তার প্রতি আমার দয়া হয়েছিলো তাই আমি চোরকে ছেড়ে দিয়েছি।
একথা শুনে রাসুল (ﷺ) বললেন, সে চোরটি তোমাকে মিথ্যা কথা বলছে, রাসূল(ﷺ) বললেন, সে চোরটি কালকেও আবার আসবে চুরি করতে। এরপর আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) আবার চোরটাকে ধরে ফেললো এবং বললো আজকে আমি তোমাকে আল্লাহর রাসুল (ﷺ)'র কাছে নিয়ে যাবোই যাবো। তখন আবার সেই চোর তার অভাবের দোহাই দিলো। তখন আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) আবার তাকে ছেড়ে দিলেন। পরের দিন রাসুল (ﷺ) আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) কে আবার জিজ্ঞাস করলেন, চোরটাকে কেন ছেড়ে দিলে? আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) বললেন,সে তার অভাবের দোহাই দিয়েছিলো তাই তাকে আবার ছেড়ে দিয়েছি। তখন আল্লাহর রাসুল (ﷺ) বললেন, সে তোমাকে আবারো মিথ্যা বলেছে। সে আজকেও চুরি করতে আবার আসবে। এরপর আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) অপেক্ষা করলেন চোরকে ধরার জন্য এবং আজকেও চোরটাকে ধরে ফেললেন এবং বললেন আজকে তোমাকে আল্লাহর রাসুল (ﷺ)'র কাছে নিয়ে যাবোই। তখন চোর বুঝলো আজ আর তাকে ছেড়ে দিবে না রাসুল (ﷺ)'র কাছে নিয়েই যাবে। তখন চোর বললো আমাকে মাফ করে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু কথা বলবো, যেটার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাকে কল্যাণ দান করবেন। আবু হুরায়রা (ﷺ)বললেন, কী কথা? তখন চোরটি বললো, যখন ঘুমাতে যাবে তখন 'আয়াতুল কুরসি' পড়ে ঘুমাবে। তাহলে আল্লাহ তায়ালা তোমার জন্য একজন পাহারাদার নিযুক্ত করবেন, যে তোমার সঙ্গে থাকবে আর কোনো শয়তান সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে আসতে পারবে না। এটা শুনে আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) তাকে ছেড়ে দিলেন। পরদিন রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আবার অপরাধীর কথা জানতে চাইলে, তিনি আগের রাতের সব ঘটনা খুলে বললেন। তখন রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, যদিও সে চরম মিথ্যাবাদী; কিন্তু সে এই কথা সত্য বলেছে। রাসুলুল্লাহ(ﷺ) হযরত আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) কে আরো বলেন, তুমি কি জানো সে কে? আবু হুরায়রা (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) বললেন, না। রাসুলুল্লাহ(ﷺ)বলেন, সে হচ্ছে শয়তান।
(সহীহ বুখারী শরিফ, হাদিস নং-২৩১১;)
আরো পড়ুনঃ •রিজিক বৃদ্ধির দোয়া ও ধনি হওয়ার খাস আমল।
•বদনজরের থেকে বাঁচার আমল ও দোয়া বাংলায়
•শস কুফল বা বান জাদু টোনার ৬তালা দোয়া ও আমল।
•৩৩ আয়াত কি? ৩৩আয়াতের আমল ও বরকত।বিপদ থেকে বাঁচার দূর্গ।
•আয়াতে কুতুবের ১২ অলৌকিক ফযিলত ও ক্ষমতা।
•আয়াতে মুনজিয়াত বা হিফাজতের শ্রেষ্ঠ ৭টি আয়াত।
• ডেঙু, মেলিরিয়া, টায়পয়েড জ্বরের সর্তকতা ও দোয়া।
•ঘরের সবাইকে ডেঙ্গু ভাইরাস থেকে নিরাপদের দোয়া।
•খিজির আলাইহিস সালাম এর দোয়া বা মুসাব্বাতে আশারা।
•মনের আশা পূরনের পরীক্ষিত আমল ও দোয়া বাংলায়।
•দোয়া কাবুল আমল বা দোয়া কবুল হওয়ার দোয়া।
• নাদে আলী দোয়া - নাদে আলী শরীফের আশ্চর্য ফযিলত ও বরকত বাংলায়।
• দুশ্চিন্তা পেরেশানি বিপদাপদ থেকে মুক্তির দোয়া।
•নতুন ঘরে প্রবেশের নিয়ম দোয়া। ঘরে প্রবেশ এবং ঘর থেকে বের হবার দোয়া।
•গলার মাছের কাঁটা নামানোর দোয়া ও আমল। গলার কাঁটা নামানোর ঔষধ।
•জীবনে উন্নতি করার দোয়া। জীবনে সুখী হবার দোয়া।
•আয়াতে হিযব বা শত্রুর উপর বিজয় লাভের আমল।
আয়াতুল কুরসির ফজিলত ও বরকতঃ
হাদীস শরীফে বর্ণিত রয়েছে, 'আয়াতুল কুরসি' কুরআনুল কারীমের আয়াত গুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদাপূর্ণ আয়াত। (আদ দুররুল মানসুর, খন্ড-২য়, পৃষ্ঠা-০৬)
সাহাবিয়ে রাসুল, হযরত সায়্যিদুনা উবাই বিন কা'ব (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) থেকে বর্ণিত: সর্বশেষ নবী, রাসূলুল্লাহ(ﷺ) ইরশাদ করেছেন, হে আবু মুনজির! তুমি কি জানো, কুরআনে পাকের যে সমস্ত আয়াত তোমার মুখস্থ রয়েছে, তার মধ্যে কোন আয়াতটি শ্রেষ্ঠ?
আমি বললাম, 'আয়াতুল কুরসি' এটা শুনে আল্লাহর রাসূল(ﷺ) আমার বুকে হাত রাখলেন এবং ইরশাদ করলেন: হে আবু মুনজির! তোমার জ্ঞান মোবারক হোক।(কতইনা উত্তম সঠিক জ্ঞান)
(সহীহ মুসলিম শরিফ, পৃষ্ঠা-৪০৫ , হাদীস নং- ৮১০;)
ইমাম হাকেম(رَحْمَةُ اللّٰهِ عَلَيْهِ)'র একটি বর্ণনায় এসেছে, সূরা বাকারায় এমন একটি আয়াত রয়েছে যা কুরআনে পাকের সমস্ত আয়াতের সরদার। ঐ আয়াত যে ঘরে পাঠ করা হয় সেই ঘর থেকে শয়তান বের হয়ে যায়। আর সেটি হলো 'আয়াতুল কুরসী'।
(মুসতাদরাক লিল হাকীম, ২য় খন্ড, ৬৪৭ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৩০৮০)
আমীরুল মু'মিনীন হযরত আলী (رَضِيَ اللّٰهًُ عَنْهُ) বলেন: আমি প্রিয়নবী(ﷺ) কে মিম্বরে দাঁড়িয়ে খুতবা দিতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করে তাকে জান্নাতে প্রবেশের ক্ষেত্রে মৃত্যু ব্যতিত অন্য কোন বস্তু বাধা দেয় না। আর যে ব্যক্তি রাতে শোয়ার সময় এটা পাঠ করবে, আল্লাহ্ তাআলা তাকে, তার ঘরকে এবং তার আশেপাশের ঘরগুলোকে নিরাপত্তা দান করবেন।
আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ ছবি:
(ইমাম বায়হাকী, শুয়াবুল ঈমান, ২য় খন্ড, ৪৫৮ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ২৩৯৫;)
আরো পড়ুন জনপ্রিয় পোস্ট সমূহ:
•গর্ভবতী মায়েদের জন্য দুয়া ও আমল।
•নিঃসন্তান বা সন্তানহীন এর সন্তান লাভের দোয়া ও আমল।
•গর্ভবতী নারীদের কোন মাসে কোন সুরা এবং দোয়া পড়তে হয়।
•মৃত মহিলাদের গোসল দেয়া, কাফন পরানো এবং দাফনের নিয়ম।
•মহিলাদের শুক্রবারের আমল,মহিলাদের জুমার দিনের করণীয় আমল ও ইবাদত।
•খতমে খাজেগান এর নিয়ম, ফযিলত, দোয়া বাংলায়।
•খতমে আম্বিয়া খতমে তাহলীল পড়ার নিয়ম ও ফযিলত
•খতমে ইউনুস পড়ার নিয়ম। খতমে ইউনুস পড়ার ফযিলত।
•খতমে জালালী বা জালালী খতমের নিয়ম ফজিলত বরকত।
•পুরুষের কাফন পরানো -দাফন করা, গোসল দেয়া ও জানাযার নিয়ম।
•মহিলাদের কাফন পরানো, দাফন করা এবং গোসল দেয়ার নিয়ম।
•জানাযার নামায শিক্ষা|জানাযার নামায পড়া ও পড়ানোর নিয়ম বাংলা।
•জানাযার নামাযের সকল দোয়া বাংলা উচ্চারণসহ শিখে নিন।
•গায়েবানা জানাযার ইসলামী হুকুম। গায়েবানা জানাযা পড়া যাবে কিনা?
সাওয়াবের নিয়তে আপনার ফেসবুক,হোয়াটস অ্যাপ, ইমু, মেসেঞ্জার,টেলিগ্রাম সহ সকল সোস্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন।
0 মন্তব্যসমূহ