খতমে জালালীর নিয়ম ফজিলতঃ
মহান আল্লাহ পাকের নাম এর মধ্যে বরকত রয়েছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'য়ালা নিজে ইরশাদ করেন, "তোমার প্রতিপালকের নাম বরকতময় কল্যাণকর,যিনি মহত্ব ও গৌরবের অধিকারী।" (সুরা আর রহমান,আয়াত-৭৮) আল্লাহ তায়ালার পবিত্র নামসমূহ ২ ধরনে বিভক্ত-(১) জালালী বা তেজস্বী ধরনের নাম এবং (২) জামালী বা সৌন্দর্যময় নাম।
খতমে জালালীর ফজিলতঃ
(১) নদী ভাঙ্গন শুরু হলে সে ভাঙ্গন বন্ধ করার জন্য এই খতম খুবই উপকারী।
(২) কঠিন থেকে কঠিন বিপদ থেকে উদ্ধার হওয়ার জন্য এই আমল উপকারী।
(৩) রোগ বিমারী থেকে মুক্তির জন্য এই আমল খুবই উপকারী।
(৪) বিভিন্ন দুর্যোগ, মহামারী, খরা,দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তির জন্য এই আমল করা যায়।
(৫) মনের আশা পূর্ন হবার জন্য এই আমলটি খুবই কার্যকরী।
জালালী খতমের নিয়মঃ
(১) 'আল্লাহু' (ُاَللّٰه) আল্লাহ পাকের এই জাতী ও জালালী নামটি সোয়া লক্ষ বার অর্থাৎ ১লক্ষ ২৫হাজার বার কাগজে লিখতে হবে,এরপর ১লক্ষ ২৫ হাজার টি আটা ময়দার গুলী বা গোলা তৈরি করবে,প্রতিটি গুলী বা গোলা তৈরি করার সময় মুখে 'আল্লাহ' এই নাম বলবে, এরপর আল্লাহর নাম লিখে কাগজগুলো একটি একটি করে সেই আটা ময়দার গুলীর ভিতরে ভরবে, যে ব্যক্তি গুলী বা গোলা তৈরী করবে সে-ই কাগজ ভিতরে ভরিবে, তৎপর গুলী গুলি নদী বা যে পুকুরে বেশি মাছ থাকে তাতে ফেলে দিবে।
(২) সকলেই পাক-পবিত্র অবস্থায় ওযুসহ এই আমল করতে হবে। আর না হয় ক্ষতি হতে পারে।
জালালী খতম এর এই আমল দ্বারা বিপদ উদ্ধার হবে এবং মনের আশা পূর্ণ হবে,ইহাতে কোন সন্দেহ নেই।
খতমে জালালী কাকে বলেঃ
"আল্লাহ" নামটি আল্লাহ পাকের জালালী নামের অন্তর্ভুক্ত, আর খতমে জালালীর মধ্য এই নামের আমল করা হয় বিধায় এ খতমকে জালালী খতম বলা হয়।
সবাইকে শেয়ার করার অনুরোধ।
রিজিক বৃদ্ধির দোয়া ও ধনি হওয়ার খাস আমল।
•বদনজরের থেকে বাঁচার আমল ও দোয়া বাংলায়
•শস কুফল বা বান জাদু টোনার ৬তালা দোয়া ও আমল।
•৩৩ আয়াত কি? ৩৩আয়াতের আমল ও বরকত।বিপদ থেকে বাঁচার দূর্গ।
•আয়াতে কুতুবের ১২ অলৌকিক ফযিলত ও ক্ষমতা।
•আয়াতে মুনজিয়াত বা হিফাজতের শ্রেষ্ঠ ৭টি আয়াত।
• ডেঙু, মেলিরিয়া, টায়পয়েড জ্বরের সর্তকতা ও দোয়া।
•ঘরের সবাইকে ডেঙ্গু ভাইরাস থেকে নিরাপদের দোয়া।
•খিজির আলাইহিস সালাম এর দোয়া বা মুসাব্বাতে আশারা।
•মনের আশা পূরনের পরীক্ষিত আমল ও দোয়া বাংলায়।
•দোয়া কাবুল আমল বা দোয়া কবুল হওয়ার দোয়া।
• নাদে আলী দোয়া - নাদে আলী শরীফের আশ্চর্য ফযিলত ও বরকত বাংলায়।
• দুশ্চিন্তা পেরেশানি বিপদাপদ থেকে মুক্তির দোয়া।
•নতুন ঘরে প্রবেশের নিয়ম দোয়া। ঘরে প্রবেশ এবং ঘর থেকে বের হবার দোয়া।
•গলার মাছের কাঁটা নামানোর দোয়া ও আমল। গলার কাঁটা নামানোর ঔষধ।
•জীবনে উন্নতি করার দোয়া। জীবনে সুখী হবার দোয়া।
•আয়াতে হিযব বা শত্রুর উপর বিজয় লাভের আমল।
খতমে জালালীর ফজিলত কি?
খতমে জালালীর ফজিলতঃ (১) নদী ভাঙ্গন শুরু হলে সে ভাঙ্গন বন্ধ করার জন্য এই খতম খুবই উপকারী। (২) কঠিন থেকে কঠিন বিপদ থেকে উদ্ধার হওয়ার জন্য এই আমল উপকারী। (৩) রোগ বিমারী থেকে মুক্তির জন্য এই আমল খুবই উপকারী। (৪) বিভিন্ন দুর্যোগ, মহামারী, খরা,দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তির জন্য এই আমল করা যায়। (৫) মনের আশা পূর্ন হবার জন্য এই আমলটি খুবই কার্যকরী।
খতমে জালালী কাকে বলে?
খতমে জালালী বলা হয়, আল্লাহ পাকের খুবই বরকতময় নাম 'ইয়া আল্লাহু' এই নামের যিকির ও খতমে। এবং এই নামের একটি খাস আমলের মাধ্যমে এই খতম পড়া হয়। আর এর উপকারিতা আগুনের মত শক্তিশালী তাই এই খতমকে খতমে জালালী বলা হয়।
খতমে জালালী কখন পড়তে হয়?
খতমে জালালী যে কোনো বিপদ মুক্তির জন্য পড়া যায়। রোগ মুক্তির জন্য পড়া যায়। মনের আশা পুরণ হবার জন্য পড়া যায়।
0 মন্তব্যসমূহ